শিশুদের হাম হলে কি করনীয় - বাচ্চাদের হামের ঔষধ
শিশুদের হাম হলে কি করণীয় বাচ্চাদের হামের ঔষধ এ সম্পর্কে এখানে বিস্তারিত জানতে পারবেন যদি শিশুদের হাম হলে কি করনীয় বাচ্চাদের হামের ওষুধ এ সম্পর্কে জানতে চান তাহলে একটু ধৈর্য সহকারে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে আসুন চলুন যাওয়া যাক
জি আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন এখানে আপনি শিশুদের হাম হলে কি করনীয় বাচ্চাদের হামের ঔষধ এবং শিশুদের হামজর কি এ সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য আপনারা পাবেন যদি জানতে চান তাহলে সূচিপত্র দেখে ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন
সূচিপত্র:শিশুদের হাম হলে কি করনীয় - বাচ্চাদের হামের ঔষধ
ভূমিকা
জি আমরা একটা বিষয় ভেবেচিন্তেএবং তথ্য সত্যতা না জেনে আমাদের ওয়েবসাইটের ডাউনলোড করলেন অবশ্যই আপনারা যে তথ্যগুলো জানতে পারবেন শিশুদের হাম বের হলে কি করনীয় বাচ্চাদের হামে ঔষধ এবং বিভিন্ন ধরনের হাম সম্পর্কিত আলোচনা জানতে পারবেন এটাই হল আমাদের মূল উদ্দেশ্য দয়া করে প্রিয় পাঠক পাঠিকাগণ আপনারা মনোযোগ সহকারে পড়বেন
হাম কেন বের হয়
হাম এটা মূলত একটি বায়ুবাহিত রোগ এটা সংক্রমের লক্ষণ হাঁচি কাশি হয় এবং এর জীবাণুটা বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে এবং এর জীবনটা এত শক্তিশালী এটা দুই ঘন্টা যাবত বাতাসে ভেসে থাকতে থাকে যারা হাম রোগে আক্রান্ত হয় তাদের কাছে যদি কেউ যায় তাহলে তার কাছ থেকে তারও আক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে
শিশুদের মত বড়দেরও হাম হতে পারে
শিশুদের মতো বড়দেরও হাম জ্বর হতে পারে বড়দের যদি হাম জ্বর হয় তাহলে চিন্তার কোন কারণ নেই বড়দের জন্য রয়েছে "এমএমআর" ভ্যাকসিন যদি এই ভ্যাকসিন না দেওয়া হয় তাহলে তার জীবনের ঝুঁকি হতে পারে তবে একটা সাধারন নিয়ম হচ্ছে যদি কারো একবার হাম বের হয় তাহলে জীবনে আর কোনদিনও বের হয় না এটাই স্বাভাবিক নিয়ম তবে আমাদেরকে সতর্ক থাকতে হবে আর একটা জিনিস
লক্ষ্য রাখতে হবে হাম রোগটা হচ্ছে ছোঁয়াচে, হাম বের হলে সময় মত এর চিকিৎসা দিতে হবে যদি চিকিৎসা না নেওয়া হয় তাহলে নিউমোনিয়া, কানে ইনফেকশন, মস্তিষ্কে ম্যালিডাইসিস, এ সংক্রান্ত রোগ হতে পারে তাই হামের নিরাপদ চিকিৎসা অত্যন্ত জরুরী
হাম হলে কি খেতে হয়
হাম বের হলে রোগীকেপুরোপুরি বিশ্রাম করতে হবে এবং তাকে স্বাভাবিক খাবার দিতে হবে এবং বেশি বেশি পানি পান করাতে হবে এটাই হল হাম অবস্থায় তার খাবার
হাম হলে কি কি খেতে হয় না
হাম হলে ওই সমস্ত খাবার খাওয়ানো যাবে না যে সমস্ত খাবার খাওয়ালে রোগীর ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে এজন্য আপনাকে একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ দিতে হবে ডাক্তার যে সমস্ত জিনিস খেতে বলবে ওই সমস্ত জিনিস খাওয়ানো যাবে এবং যা খাওয়াতে নিষেধ করবে তা অবশ্যই তাকে খাওয়ানো যাবে
হামের লক্ষণ ও প্রতিকার
- এখন আমরা জানবো শিশুদের হাম বের হলে কি করনীয় এবং হামের লক্ষণও প্রতিকার
- হাম একটা মারাত্মক রোগ যেটা সঠিক যদি চিকিৎসা না দেওয়া হয় তাহলে এটা আপনার ব্রেন কে নষ্ট করতে পারে এবং নিউমোনিয়া হতে পারে এমনকি কানে ইনফেকশন হতে পারে
- যে রোগীর গায়ে হাম বের হয় তাকে বিশ্রামে থাকতে হয় অর্থাৎ তার কোন কাজ করা চলে না
- হাম যদি কারো গায়ে বের হয় তাহলে তাকে অবশ্যই চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে
- হামের লক্ষণ হিসেবে আমরা ধরে নেই জ্বর হয় শরীর ব্যথা করে শরীরের মধ্যে কেমন একটা অস্বস্তি ভাব আসে
হাম হলে কি চুলকায়
হাম হলে সাধারণত যার শরীরে হাম বের হয় তার শরীরটা চুলকাতে লাগে এবং যে গুটি গুলি বের হয় তাতে পানি থাকে ওই পানির জন্য শরীর চুলকাতে পারে তবে আপনি অবশ্যই চুলকাবেন না যদি আপনি চুলকান তাহলে গুটিটা ফেটে যাবে ফেটে যাওয়ার ফলে আপনার শরীরের অনেক পরিমাণে ব্যথা করবে যার কারণে হাম হলে চুলকায় তবে না চুলকানো অনেক ভালো এটা আপনার জন্য সুবিধা
বাচ্চাদের হামের ঔষধ
বাচ্চাদের হামের ওষুধ এটা আপনি ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার করতে পারেন তবে কিছু ঘরোয়া চিকিৎসা আছে যেগুলি ব্যবহার করে বাচ্চাদের হাম ভালো করা সম্ভব সেগুলি যদি আপনি জানতে চান তাহলে নিচে শিশুদের হামজর কি এবং কেন হয় ঘরোয়া ভাবে এর প্রতিকার জানুন এখানে বিস্তারিত দেওয়া আছে আপনারা সেখানে পড়ে ফেলুন
শিশুদের হাম জ্বর কি এবং কেন হয় ঘরোয়া ভাবে এর প্রতিকার জানুন
এখানে আলোচনা করা হবে হাম জ্বর নিয়ে এই শব্দটা কিন্তু আমাদের সকলে পরিচিত এই জ্বরটা শুধুমাত্র বাচ্চাদের ক্ষেত্রেই হয় যদিও বাচ্চাদের বাহির হয় কিন্তু এতে কোন ভয়ের কারণ থাকে না কারণ ছোটবেলাতেই আমরা বাচ্চাদেরকে টিকা করাই বাচ্চাদের হাম জ্বরের লক্ষণ হল সর্দি হবে কাশি হবে বমি বমি ভাব হবে এবং শরীরের মধ্যে লাল লাল গুটি গুটি বাহির হবে এসব যখন হয় অনেকেই আমরা
এটা বুঝতে পারি না যে এটা কি হয়েছে যখন ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়া হয় তখন ডাক্তার দেখে বলে এটা হাম জ্বর হয়েছে এই জ্বরটা সাধারণত তিন থেকে চার দিন থাকে এর পরে ঠিক হয়ে যায় সুস্থ হয়ে যায় তবে একটা জিনিস খেয়াল রাখতে হবে লাল লাল যে রুটি গুলি বাহির হয় সেটা যেন পরিপূর্ণ ভাবে বাচ্চার শরীরে বের হয়ে যায় ভেতরে অর্থাৎ শরীরের ভেতরে যেন না থাকে এর জন্য আমাদেরকে কিছু
কাজ করতে হবে ওই বাচ্চাকে এক ঘন্টা পর পর মেথি ভিজানো পানি খাওয়াতে হবে এতে করে হাম পরিপূর্ণভাবে শরীরের বাহিরে বের হয়ে আসে আর যদি আমরা শরীরের বাহিরে বাহির না করতে পারি তাহলে বাচ্চার শরীরে অনেক প্রকারের সমস্যা হতে পারে আপনি আপনার বাচ্চাকে কলমির শাক খাওয়ানোর দ্বারা শরীরের বাহিরে বের হয়ে আসে এখন আমি আপনাদেরকে ঘরোয়া কিছু ট্রিটমেন্ট দেওয়ার কথা বলব তো তার জন্য আমাদেরকে কিছু জিনিসের প্রয়োজন হবে তা হল
5 গ্রাম মেথি
5 গ্রাম কুঁড়ো
পাঁচগ্রাম তুলসী পাতা
১০ গ্রাম জোয়ান
৫০০ গ্রাম পানি
এগুলি মিশ্রণ করার পর অনেকক্ষণ ধরে এ ৫০০ গ্রাম পানিকে ফুটাতে হবে এমন ভাবে ফোটাতে হবে যে ৫০০ গ্রাম পানি যেন অর্ধেক হয়ে যায় এরপরে সেই পানিটা সকাল বিকাল দুই চামচ করে পানির সাথে মিশিয়ে বাচ্চাকে খাওয়াতে এমনটা যদি আপনার করেন তাহলে তিন চার দিনের মধ্যে আপনার বাচ্চা সুস্থ হয়ে যাবে তবে এরপরেও যদি ভালো না হয় তাহলে আপনি অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন না হলে আপনার শিশু বড় ধরনের সমস্যা হতে পারে অবশ্যই এই দিকে খেয়াল করবেন/
লেখক এর শেষ কথা
সম্মানিত দর্শক আপনারা এতক্ষণ ধরে শিশুদের বের হলে কি করণীয় এবং হাম সংক্রান্ত অনেক তথ্য পেয়েছেন আশা করছি এই অনুযায়ী যদি আপনারা চলতে পারেন তাহলে অবশ্যই উপকৃত হবেন আর আপনাদের যদি কোন বিষয়ে জানার থাকে তাহলে আমাদেরকে কমেন্ট সেকশনে জানিয়ে দিবেন আমরা অবশ্যই সে বিষয়ে সুন্দর তথ্য পরিবেশন করার চেষ্টা করব ধন্যবাদ
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url