দুবাই থেকে আমেরিকা যাওয়ার উপায় - কিভাবে দুবাই থেকে আমেরিকা যাব
প্রিয় পাঠক আমরা সকলেই জানি যে আমেরিকা একটি উন্নত রাষ্ট্র এখানে যাওয়ার জন্য সকলেই অনেক চেষ্টা করে থাকি এবং অনেকে চেষ্টা করতে করতে ব্যর্থ হয়ে পড়েছি আজকে আমি আপনাদেরকে দুবাই থেকে কিভাবে আমেরিকায় যাবেন সে বিষয়ে আপনাদেরকে জানাবো
যদি আপনি কিভাবে ডুবাই থেকে আমেরিকা যাবেন এ বিষয়টা জানতে চান তাহলে আমাদের সূচিপত্র দেখে ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে হবে কারণ এখানে সব কিছু আপনাকে পড়তে হবে তবে আপনি বুঝতে পারবেন কিভাবে দুবাই থেকে আমেরিকা যাবেন আশা করছি বুঝতে পেরেছেন
সূচিপত্রঃ দুবাই থেকে আমেরিকা যাওয়ার উপায়
- কিভাবে আপনি দুবাই থেকে ক্যালিফোর্নিয়া যাবেন
- দুবাই থেকে সরাসরি ফ্লোরিডা যেতে পারবেন
- দুবাই থেকে সরাসরি কিভাবে নিউইয়র্ক সিটিতে যেতে পারবেন
- দুবাই থেকে কিভাবে আপনি পেন্সিল ভেনিয়া যেতে পারবেন
- কিভাবে আপনি দুবাই থেকে টেক্সস যেতে পারবেন
- আমেরিকার ভিসা কত প্রকার এবং কি কি
- ছাত্রদের জন্য আমেরিকা যাওয়ার উপায়
- ছাত্রদের জন্য আমেরিকার যাওয়ার জন্য যে সমস্ত কাগজ দরকার হয়
- যদি আপনি কাজের জন্য আমেরিকা যেতে চান
- উপসংহার
কিভাবে আপনি দুবাই থেকে ক্যালিফোর্নিয়া যাবেন
প্রিয় পাঠক আপনারা সকলেই ভাবছেন যে কিভাবে দুবাই থেকে ক্যালিফোর্নিয়া যাব সে বিষয়ে আমি আপনাদেরকে এখন পরিপূর্ণ তথ্য দিব যদি আপনারা এ বিষয়ে জানতে চান তাহলে অবশ্যই আমাদের পরিপূর্ণ তথ্যগুলি পড়তে থাকেনঃ
- আপনি যদি লস এঞ্জেলেন্স এ ভ্রমণ করতে চান তাহলে আপনাকে হলিউড বার ব্যাংক বিমানবন্দর অথবা বিকল্প বিমানবন্দরগুলো ব্যবহার করতে হবে এতে করে আপনার অন্য ফ্লাইটে যাওয়ার যে ভাড়া তার চেয়ে তুলনামূলক অনেকটা কমে যাবে কারণ এই বিমানবন্দরটি শহর থেকে মাত্র ২৫ মিনিটের দূরত্ব রাস্তা এখানে যেতে শুধুমাত্র ৪৭ ডলার খরচ হয় এবং বাসে যাওয়ার জন্য মাত্র খরচ হয় আট ডলার
- যদি আপনি দুবাই থেকে ক্যালিফোর্নিয়া যেতে চান তাহলে এবং খুব কম খরচে যদি যেতে চান তাহলে আমাদের এই বিবরণটি খেয়াল করুন এতে করে আপনার ভাড়া কমে যাবে ২৫ শতাংশ সেজন্য আপনাকে যেতে হবে সর্বপ্রথম বোস্টন থেকে ৩০০ ডলারের ওয়ান ওয়ে টিকেট ও ৬৮৫ ডলারের রাউন্ড টিকেট এবং শিকাগো হতে ওয়ান ওয়ে টিকিটের জন্য আপনার ডলার খরচ হবে ১৭৬৯ এবং রাউন্ড ট্রিপ দিতে হবে ১০০৫ ডলার ডেনভার থেকে আপনাকে ওয়ান ওয়ে তে দিতে হবে ২৮৫ ডলার এবং রাউন্ড টিপ দিতে হবে ১৫২১
- যদি আপনি কম খরচে দুবাই থেকে আমেরিকা যেতে চান তাহলে যাওয়ার তিন সপ্তাহ আগে আপনাকে টিকিট বুকিং দিতে হবে
- দুবাই থেকে ক্যালিফর্নিয়া যাওয়ার জন্য কিছু মাস রয়েছে যে সমস্ত মাসগুলিতে গেলে খুবই কম খরচে আপনি যেতে পারবেন সেই মাস গুলো হলো জানুয়ারি এই মাস গুলিতে আপনি খুবই কম খরচে দুবাই হতে ক্যালিফোর্নিয়া যেতে পারবেন এবং এটাও আমাদেরকে জানতে হবে যে কখন বেশি টাকা খরচ হয় যদি আপনি দুবাই থেকে ক্যালিফোর্নিয়া যেতে চান তাহলে অবশ্যই জুন এবং জুলাই মাসে যাবেন না কারণ সে মাসগুলোতে অনেক টাকার প্রয়োজন হয়
- যদি কখনো আপনার মনে হয় যে আপনি ফ্রান্সিসকো এবং লস এঞ্জেলসের প্রধান দুই শহরে ঘুরবেন বা যাবেন তাহলে আপনাকে তার আশেপাশের বিমানবন্দর গুলির টিকিট সংগ্রহ করতে হবে
দুবাই থেকে সরাসরি ফ্লোরিডা যেতে পারবেন
প্রিয় পাঠক এখন আমি আপনাদেরকে বলব দুবাই থেকে কিভাবে ফ্লোরিডা যাবেন তো চলুন জানা যাক আমরা বিস্তারিত জেনে ফেলিঃ
সর্বপ্রথম আমাদেরকে জানতে হবে যে কোন মাসে গেলে সবচেয়ে কম খরচে এবং সবচেয়ে ভালোভাবে যাওয়া যায় তো আপনি যদি দুবাই থেকে ফ্লোরিডা যেতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই জানুয়ারি ফেব্রুয়ারি এবং ডিসেম্বর মাসে যেতে হবে
আপনি যখন দুবাই থেকে ফ্লোরিডা যাবেনই তখন যদি টাকা বাঁচাতে চান তাহলে সকালে ভ্রমণ করবেন কারণ সকাল এবং সন্ধ্যার ভ্রমণের মধ্যে পার্থক্য হল ১৩ শতাংশ বেশি টাকা দিয়ে টিকিট ক্রয় করতে হয়
দুবাই থেকে সরাসরি কিভাবে নিউইয়র্ক সিটিতে যেতে পারবেন
প্রিয় পাঠক আপনি ভাবছেন যে দুবাই থেকে কিভাবে নিউ ইয়র্ক সিটিতে যাবেন তো আমি আপনাকে সে বিষয়ে ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব আশা করছি এ ধারণা পেলে আপনি বুঝতে পারবেন যে কিভাবে আপনি দুবাই থেকে নিউইয়র্কে যাবেন তো চলুন জানা যাকঃ
বর্তমান বৈজ্ঞানিকরা একটি জান আবিষ্কার করেছেন সেটি হল বিমান বিমানের মাধ্যমে যে কোন জায়গায় সহজে যাওয়া যায় এবং খুব সহজে যাওয়া যায় আরামদায়ক ভ্রমণের মধ্যে কোন কষ্ট হয় না এবং একটি আরেকটি দেশের সাথে সম্পর্ক করার জন্য একটি উত্তম মাধ্যম হলো বিমান তো আপনি যদি বিমানে নিউইয়র্ক সিটিতে যেতে চান তাহলে আপনাকে যে সমস্ত কাগজপত্র ঠিক করতে হবে এবং আপনাকে নিউইয়র্ক যাওয়ার জন্য নিকটতম বিমানবন্দরের আইএটি নাম্বার প্রয়োজন হবে তা হলো ডিবি এক্স মনে রাখবেন
দুবাই থেকে কিভাবে আপনি পেন্সিল ভেনিয়া যেতে পারবেন
প্রিয় পাঠক আপনি যদি দুবাই থেকে পেন্সিলভেনিয়া যেতে চান তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনাকে দেখতে হবে যে টিকিটের খরচ এদিকে খেয়াল করতে হবে কারণ যেহেতু দুবাই থেকে আমেরিকা যাওয়ার যে মাসগুলো রয়েছে তা হলো ডিসেম্বর জানুয়ারি ফেব্রুয়ারি এই মাস গুলিতে গেলে অনেক টাকা খরচ হয় যদি আপনি অল্প টাকায় যেতে চান তাহলে আমাদের এই গোপন বর্ণনাটি ফলো করুন যেহেতু দুবাই
থেকে পেন্সিল ভ্যানিয়া যাওয়ার সবচেয়ে ভালো মৌসুম হল ডিসেম্বর জানুয়ারি ফেব্রুয়ারি এ মাস গুলিতে বেশি মানুষ যায় এবং এই সময় ফ্লাইটের টাকা অনেক বেশি লাগে তো গবেষণা করে দেখা গেছে যে অক্টোবর মাসে যদি আপনি দুবাই থেকে পেনসিলভেনিয়া যেতে চান তাহলে আপনি অবশ্যই অক্টোবর মাসে যাবেন কারন অক্টোবর মাসে প্রায় টিকিটের দাম ৮% কমে যায়
কিভাবে আপনি দুবাই থেকে টেক্সস যেতে পারবেন
প্রিয় পাঠক আপনি ভাবছেন যে কিভাবে ডুবাই থেকে টেক্সস এ যাবেন আমরা আপনাকে সেই বিষয়ে বলব তো চলুন জানা যাক প্রিয় পাঠক টেক্সস এখানে যাওয়ার মৌসুম হল ডিসেম্বর জানুয়ারি ফেব্রুয়ারি সাধারণত এই মাস গুলিতে গেলে বিমানের টিকিটের দাম অনেক বেশি থাকে যার কারণে খরচ বেড়ে যায় তবে আপনি যদি কম খরচে যেতে চান তাহলে অবশ্যই অক্টোবর মাসকে চিহ্নিত করবেন কারণ এ মাসে টিকিটের দাম কম থাকে এবং আপনি সকালের ফ্লাইটে যাওয়ার চেষ্টা করবেন কারণ সকালের ফ্লাইটের চেয়ে বিকালের ফ্লাইটের দাম প্রায় ১৭ শতাংশ বেশি আশা করছি বুঝতে পেরেছেন
আরো পড়ুনঃ ইন্ডিয়ান মেডিকেল ভিসার জন্য আবেদন
আমেরিকার ভিসা কত প্রকার এবং কি কি
প্রিয় পাঠক এতক্ষণ আমরা অনেক কিছু জানতে পারলাম এবং অনেক তথ্য পেলাম তবে আমরা অনেকেই জানতে চাই যে আমেরিকার ভিসা কত প্রকার এবং কি কি সে বিষয়ে আপনাদেরকে বলবো আমেরিকার ভিসা বর্তমান দুই ভাগে বিভক্ত রয়েছে
- অভিবাসী ভিসা
- অ -অভিবাসী ভিসা
ছাত্রদের জন্য আমেরিকা যাওয়ার উপায়
প্রিয় পাঠক আপনারা যারা ছাত্র রয়েছেন আমাদের এই আর্টিকেলটি পড়ছেন তাদের অনেকেরই স্বপ্ন রয়েছে যে আমেরিকায় গিয়ে পড়াশোনা করবেন বা বড় কিছু হাসিল করবেন কিন্তু ভেবে পাচ্ছেন না যে কিভাবে আমেরিকা যাবেন তো আশা করছি আমাদের এই টিপসটি ফলো করলে আপনি বুঝতে পারবেন যে আপনি একজন ছাত্র হয়ে কিভাবে আমেরিকা যেতে পারবেন আমেরিকা যাওয়ার জন্য কিছু শর্ত
রয়েছে সে শর্তগুলি আপনাকে পূরণ করতে হবে যেমন যে সমস্ত ছাত্রগুলি আই এলটি এর স্কোর ভালো করেছেন সেই ছাত্রগুলি আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন আপনি যদি স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করে থাকেন অথবা আমেরিকায় যাওয়ার জন্য ইচ্ছা করেন তাহলে
আপনাকে অবশ্যই এফ ওয়ান পেশার মাধ্যমে যেতে হবে আপনি যদি আমেরিকায় উচ্চমাধ্যমিক মাধ্যমিক পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় লেখাপড়া করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই এফ ওয়ান এর ভিসা নিয়ে যেতে হবে এবং যারা ডিগ্রী করার জন্য যাবেন অথবা স্পেশালিস্ট ডিগ্রী করবেন তাদের জন্য এম ওয়ান ভাষার মাধ্যমে যেতে হবে
ছাত্রদের জন্য আমেরিকার যাওয়ার জন্য যে সমস্ত কাগজ দরকার হয়
ছাত্র যারা রয়েছেন প্রিয় পাঠক তারা যদি আমেরিকা যেতে চান তাহলে সর্বপ্রথম তাদেরকে খেয়াল করতে হবে সেখানে কত টাকা খরচ হয় কারণ আমেরিকার মানুষরা সৌখিন এবং তারা অনেক টাকা খরচ করে থাকে এবং আপনাকে আমেরিকার দেওয়া তথ্য অনুযায়ী মোর মোট সাতটি প্রতিষ্ঠানের আয়োজন করতে হবে এবং আবেদন করার কিছু দিনের মধ্যে আপনার হাতে কনফার্মেশন লেটার পৌঁছে যাবে
এখন ভাবছেন আপনারা হয়তোবা যে আমেরিকার যাওয়ার জন্য কি কি কাগজপত্রের প্রয়োজন হয় তো সে বিষয়ে আপনাদেরকে এখন বলব ঃ
আরো পড়ুনঃ ভিসা প্রসেসিং কিভাবে করব
প্রিয় পাঠক আপনাকে যে কাগজ দরকার হয় সে কাগজের মধ্যে হল আইইএলটি এবং টি ও এস ই এল সার্টিফিকেট অনেক সময় আবার এই কাগজের প্রয়োজন হয় না অনেক সময় এই কাগজের প্রয়োজন হয়ে থাকে তবে সংরক্ষণ করা ভালো আপনি যেই বিশ্ববিদ্যালয় চান্স পেয়েছেন সে বিশ্ববিদ্যালয়ের শর্ত গুলো আপনাকে অবশ্যই দেখতে হবে
আমেরিকা যেহেতু একটি উন্নত রাষ্ট্র যার কারণে আপনি যদি সেখানে পড়ালেখা করতে চান তাহলে আপনার ব্যাংক ব্যালেন্স ৩০ থেকে ৩৫ লক্ষ টাকা দেখাতে হবে অথবা আপনার মা অথবা বাবা ব্যাংক ব্যালেন্স দেখাতে হবে ৩০ থেকে ৩৫ লক্ষ টাকা এজন্য যারা আমেরিকা লেখাপড়া করার জন্য যাবেন তারা এ বিষয়টা অবশ্যই লক্ষ্য রাখবেন কারণ এটা যদি না থাকে না দেখাতে পারেন তাহলে আপনি কখনোই আমেরিকা যেতে পারবেন না
আমেরিকায় লেখাপড়া করার জন্য ব্যাপক সুযোগ সুবিধা রয়েছে যেমন যদি আপনি ১০০% স্কলারশিপ এ আমেরিকায় লেখাপড়া করার জন্য যেতে চান বা যেতে পারেন তাহলে আপনাকে সেখানে প্রথম সেমিস্টারে টাকা দিতে হবে না আর যদি আপনি ১০০ পার্সেন্ট স্কলারশিপ না নিয়ে যান তাহলে আপনাকে নির্দিষ্ট টাকা দিতে হবে
প্রিয় পাঠক এখন আমি আপনাদের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা বলব যেগুলি স্টুডেন্ট যদি হয়ে থাকেন আপনি এবং আমেরিকায় যেতে চান তাহলে দরকার হবে যেমন ধরুন যে বিশ্ববিদ্যালয় আপনি আবেদন করবেন সেখানে টাকা দিতে হয় কিনা প্রাথমিক অবস্থায় সেখানে কোন টাকা দিতে হবে না কারণ তারা নিজেরাই সেটা হ্যান্ডেল করে আপনি যে যে বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করবেন সেখান থেকে মাত্র 28 দিনের মধ্যে কনফার্মেশন লেটার পৌঁছে যাবে আপনার কাছে এবং এই কনফারমেশন লেটারের জন্য আপনাকে টাকা দিতে হবে ৪০০-৫০০ ডলার
এবং কনফার্মেশন লেটার চার্জ হিসাবে আপনাকে দিতে হবে ২৫০-----২০০ ডলার
এবং আপনাকে যে এমব্যাসির মাধ্যমে আসবে সেখানে দিতে হবে ১৮০--১৫০ ডলার সবমিলিয়ে আপনার খরচ হবে প্রায় ৯০০---১০০০ ডলারের মতো যদি আপনি এই ডলারকে বাংলা টাকায় কনভার্ট করেন তাহলে প্রায় ৮০ থেকে ৯০ হাজার টাকা দরকার হবে
যদি আপনি কাজের জন্য আমেরিকা যেতে চান
প্রিয় পাঠক যারা আপনারা আমেরিকায় কাজের জন্য যাওয়ার জন্য চিন্তাভাবনা করছেন তাদেরকে আমি বলব তার অনেক সময় চিন্তা করেন যে কি কি প্রয়োজন হয় কাজের জন্য যদি আমেরিকায় যেতে হয় তবে আজকে আপনাদেরকে সম্পূর্ণটা বলব কি কি কাগজের প্রয়োজন হবে এবং কি কি নথি রাখবে সে বিষয়ে বলব তো চলুন জানা যাকঃ
- সর্বপ্রথম আপনার দরকার হবে পাসপোর্ট
- পাসপোর্ট সাইজের ছবি
- নাগরিকত্ব এর সনদপত্র
- কোভিড ১৯ এর ভ্যাকসিনের সার্টিফিকেট
- স্পনসর শীপ এর সনদপত্র
- ন্যাশনাল আইডি কার্ড অথবা জন্ম নিবন্ধন
- পুলিশ ক্লিয়ারেন্স এর সনদপত্র
- মেডিকেল থেকে চেকআপ করার সনদপত্র
- ডি ও এল অর্থাৎ ডিপার্টমেন্ট অফ লেবার এর সনদপত্র
- এবং অরজিনাল আইডেন্টিফিকেশন এর সার্টিফিকেট
প্রিয় পাঠক অবশ্যই খেয়াল করবেন যে সমস্ত নথির কথা আমি বলেছি সকলেরই মূলকপি আপনাকে নিয়ে যেতে হবে কোনরকম ফটোকপি চলবে না
এছাড়া আমরা যারা স্মার্ট রয়েছি যাদের কাছে স্মার্টফোন রয়েছে অথবা যারা একটু সোশ্যাল মিডিয়ার সম্পর্কে বুঝি তাদের জন্য আরও সহজ তারা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন তো যারা অনলাইনে আবেদন করতে চান তাদের সুবিধার্থে আমি অনলাইনে লিঙ্ক দিয়ে দিচ্ছি এর লিংক লিখে গুগলে সার্চ করলে সেখান থেকে আপনারা ফর্ম ফিলাপ করতে পারবেন ঠিকানাটি হলো ঃ https://bd.usembassy.gov/visas-bn আপনারা যারা এই ঠিকানায় ফরম ফিলাপ করতে পারবেন না তারা আপনারা প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় যোগাযোগ করবেন সেখানে গেলে আপনাকে আর তারা সম্পূর্ণ বিস্তারিত বলে দিবে
উপসংহার
প্রিয় পাঠক এতক্ষণ আপনারা দুবাই থেকে আমেরিকা যাওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারলেন যদি আপনারা এখান থেকে উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি ফলো করে দেন যাতে করে পরবর্তী নোটিফিকেশন পেতে পারেন এবং আপনার বন্ধু বান্ধবের মাঝে কফিলিং এর মাধ্যমে শেয়ার করুন ধন্যবাদ
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url