কোন কোন কারণে মাসিক দেরিতে হয়ে থাকে - ৬টি কারণে মাসিক দেরিতে হয়

আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন এখানে আমরা কোন কোন কারণে মাসিক দেরিতে হয়ে থাকে - ৬টি কারণে মাসিক দেরিতে হয় এই সম্পর্কে সম্পূর্ণ ডাক্তারি পরামর্শ দেওয়ার চেষ্টা করব যদি আপনারা ডাক্তারি পরামর্শ পেতে চান তাহলে সূচিপত্র দেখে ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন

প্রিয় পাঠক মাসিক হওয়ার কারণ হলো মেয়েদের শরীরের মধ্যে অনেক ধরনের ময়লা আবর্জনা থাকে আর সেগুলি বের করার যেহেতু কোনো জায়গা নেই সেই জন্য মূলত মাসিক হয়ে থাকে মাসিক না হলে পেট ব্যথা শুরু হয়ে যায় এবং বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে

প্রিয় পাঠক আপনি যদি জানতে চান মেয়েদের মাসিক কত বছর বয়সে হয়ে থাকে তাহলে এই লেখাটি শুধু আপনার জন্য ইসলামী শরীয়া মোতাবেক জানা যায় মেয়েদের মাসিক সাধারণত হয়ে ৯ থাকে থেকে ১৩ বছর বা ১৩ বছর বয়সের মধ্যে কারণ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার হাদিসের মধ্যে বলেছেন তোমাদের সন্তানদের বয়স যখন সাত বছর থেকে ৯ বছর হবে তখন তাদের বিছানা পৃথক করে

 দাও অর্থাৎ যদি ভাই বোন এক জায়গায় থাকে তাহলে তাদের বিছানা পৃথক করে দিতে হবে এবং আলাদা আলাদা জায়গায় বিছানা করে দিতে হবে এবং রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরও বলেছেন সাত বছর বয়সে নামাজের জন্য আদেশ করতে হবে দশ বছর বয়সে নামাজ না পড়লে মারধর করতে হবে অর্থাৎ শাসন করতে হবে আশা করছি বিষয়টি বেশি বুঝতে পেরেছেন

প্রিয় পাঠক আমরা অনেকেই মাসিক হওয়ার পরে হতভম্ব হয়ে পড়ি যে এটা কতদিন থাকবে কত দিনের সময়সীমা এটা বুঝতে পারে না কোরআন এবং হাদিসের মধ্যে সাধারণত মাসিকে সর্বনিম্ন সময় হলো তিন দিন এবং সর্বোচ্চ ৫ দিনে হয়ে থাকে সাত দিনে হয়ে থাকে এবং ১০ দিন পর্যন্ত কারো কারো হয়ে থাকে এ সময়ের মধ্যে যদি মাসিক ভালো না হয় বুঝবেন এটা মাসিক এ সময় আপনার নামাজ বন্ধ থাকবে সকল প্রকার ইবাদত বন্ধ থাকবে আর যদি এই সময়গুলি পার হয়ে যায় তাহলে এটা আপনার অসুখের মধ্যে পড়বে তখন আপনাকে চিকিৎসা করতে হবে এবং নামাজ-কালামও পড়তে হবে

প্রিয় পাঠক আমাদের অনেক সময় দেখা যায় যে মেয়েদের মাসিক বন্ধ বা দেরিতে হচ্ছে বিশেষজ্ঞরা এটা ছয়টি কারণ বের করেছেন মূলত এই ছয়টি কারণে মাসিক দেরিতে হয়ে থাকে তো চলুন আমি আপনাদের মাঝে এই ৬ টি বিষয় বিশ্লেষণ করিঃ

প্রিয় পাঠক সাধারণত মহিলাদের যারা রয়েছেন ১২ থেকে ৫৫ বছর বয়সের মধ্যে তাদের সাধারণত ২৮ থেকে ৩৫ দিনের মধ্যেই মাসিক হয়ে থাকে বা পিরিয়ড হয়ে থাকে যে যেটাই বোঝেন মিনস ও ব্যবহার করা হয় যাই হোক এটা হয়ে থাকে কারণ আমরা সকলে জানি একজন নারীর জন্য মাসিক নিয়মিত হওয়াটা তার ভালো স্বাস্থ্যের জন্য লক্ষণ তার শারীরিক সমস্যা হয় এবং সে অসুস্থ হয়ে পড়ে যদি এমনটা হয়ে থাকে তাহলে বুঝতে হবে তার কোন জায়গায় কোন সমস্যা হয়েছে সেদিকে নজর দেওয়া দরকার মাসিক বা পিরিয়ড দেরিতে হওয়ার পেছনে কিছু কারণ রয়েছে কারণগুলো হলঃ

•  বেশ কিছু কারণ রয়েছে যার কারণে মাসিক বা পিরিয়ড বন্ধ হতে পারে বা দেরিতে হতে পারে যেমন হলো
• গর্ভ অবস্থায় যদি আপনার পিরিয়ড মিস হয় তাহলে আপনি চেকআপ করে দেখুন যে আপনি অন্তত সপ্তাহ হয়েছেন কিনা
• মধ্য বয়সে যে সমস্ত নারীরা রয়েছেন তাদের মাসিক অনিয়মিত হওয়ার কারণ হলো হরমোনের সমস্যা
• যদি কোন মহিলা লম্বা সময় ধরে স্ট্রেসে থাকে তাহলে মাসিকের অনিয়মিত্তা হতে পারে
• কোন কোন মহিলার ক্ষেত্রে এমনটা হয়ে থাকে যে তিনি কখন গর্ভবতী হয়ে পড়েছেন তিনি সেটা জানেন না যার কারণে তার হয়তোবা গর্ভপাত হয়ে গেছে এজন্য সাধারণ নিয়মের চেয়ে মাসিক একটু দেরিতে হতে পারে এতে হতাশ হওয়ার কোন দরকার নেই
• কিছু মহিলা রয়েছেন যাদের ওজন কম হওয়ার কারণে মাসিক দেরিতে হয়ে থাকে এমনকি কিছুদিন বন্ধ হতে পারে
• আমাদের মধ্যে কিছু মহিলারা রয়েছেন যারা ইনজেকশন আইইউডি পিল প্যাচ ব্যবহার করে থাকে জন্মনিয়ন্ত্রণের জন্য তাদের ক্ষেত্রে মাসিক কিছুদিন বন্ধ থাকা বা অনিয়মিত হওয়াটা স্বাভাবিক
• ঠান্ডা সর্দি গলার ইনফেকশন মনো নিউক্লিওসিস এই সমস্যার কারণে অনেক সময় মাসিক দেরিতে হতে পারে এমনকি থাইরয়েডের সমস্যার কারণে এবং পলিসিস্টিক অভারি সিনড্রোম এর কারণে পিরিয়ড বা মাসিক বা means দেরিতে হতে পারে এতে ঘাবড়ানোর কোন দরকার নেই ডাক্তারি পরামর্শ নিলে ইনশাল্লাহ ভালো হয়ে যাবে

প্রিয় পাঠক এতক্ষণ আপনারা কোন কোন কারণে মাসিক দেরিতে হয়ে থাকে - ৬টি কারণে মাসিক দেরিতে হয় এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারলেন যদি আপনার এখান থেকে উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো করে দেন যাতে করে পরবর্তী নোটিফিকেশন পেতে পারেন এবং আপনার বন্ধু বান্ধবের মাঝে কপি লিংক এর মাধ্যমে শেয়ার করুন ধন্যবাদ